সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

চোঁখগুলো লাল

চোঁখগুলো লাল
                 রুদ্র ম আল-আমিন



তোমার শরীরেও বিদঘুটে গন্ধ, চুলগুলোও এলোমেলো, 
চোঁখ দুটো লাল টকটকে ,আজ কেমন যেন লাগছে তোমায়।
এই তো একটু আগে মীরা এসেছিলো,
মাত্র অল্পসময়ে তাঁর চোখ দুটোও লাল টকটকে হয়ে গেল।
আমরা কি এমন করি? যে আমাদের চোখগুলো লাল হয়ে যায়,
 আর হঠাৎই বদলে যায় আমাদের শরীরের রং।
আমার খুব হিংসে হয় কারণ ও আসে আর তুমি ওখানে যাও,
আমরা কি এমন করি, যা বলি না কারো কাছেই কেউ।
 আসবার সময় কহিল,তোমায় না দেখে থাকতে পারিনা।
বলল দিদি কোথায়? 
আমি বললাম বাইরে গেছে, এই তো আসবার সময় হয়েছে,
 ততক্ষণে আমার জন্য এককাপ চাও বানাতে পারো। 
বলল,ভীরু! 
আমি আজ দিদি হতে চাই----
এই আমি দিদির বিছানায়,এবার তো আমায় দিদির মত লাগছে! 
আমার আর কিচ্ছু বলবার ছিলনা,কারন আমি তখন ক্লান্ত।
ও আমায় বলল, দিদি বাড়ি ফিরলে তুমিও দেখো,সেও আজ ক্লান্ত,
আফসোস করিও না---
 কারণ তোমার কাছে ও কিচ্ছু চায় না। 
যা কিছু আমি চাই, যা কিছু আমি তোমার থেকে পাই।
ভীরু!
মনে কর,মনে রেখো দিদিও হয়তো তাই।
January 24.2021

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

রমাদি ১০

স্কুলে নিয়মিত এই পোশাকই পরে।বিপিন রীতিনীতিও সব শিখিয়ে দিল।বিপিনের বোন রমাও পাঠ্যে হিন্দুধর্ম শিক্ষা-র যেকোন বিষয় না বুঝলে, তা আলোচনার মাধ্যমে সহযোগীতা করতে থাকে আজকাল বদর, বিপিনের কাজ কর্মেও সহযোগীতা করে। রমার মা,বদরের এই আচার ব্যাবহারে নিজেও গর্বিত। শুরু থেকেই বিপিনের মাকে, বদর মা বলেই ডাকে।গোঁরা সমাজের লোকগুলোও তার আচার ব্যাবহারে সব কিছু ভুলে যায়।অল্পদিনেই স্কুলেও শিক্ষক থেকে শুরু করে সবার প্রিয় পাত্রে পরিনত হলএই ছেলেটি।প্রতিদিন বিকেলে বদর এখন স্কুল মাঠে ফুটবল খেলে হিন্দু ছেলেদের সাথে। রমার বান্ধবী বিথী প্রায় প্রতিদিনই দুই একবার রমাদের বাড়িতে আসে। আজও বদর এই সময় মাঠে ফটবল খেলিতেছে, এই ফাঁকে বিথী বদরের রুমে যায়, গিয়েই রমাকে বলে ঃএই রমা আমি বদরদার ঘরে রমা তখন ওদের বড় ঘরখানাতে ছিল, একদৌড়ে এসেই দেখে বদরের রুমে বিথী শুয়ে আছে ঃ বিথী তুই বদর দার বিছানায়! ঃ বদর নাই তাই ঃ দাদা দেখলে বকবে ঃ দাদাও নাই হি-হি-হি—হি অনেকক্ষন হাসাহাসি করে দুজনে।এক পর্যায় বিথী বলল, ঃবদরের বাবা,তোকে অনেক ভারি একটা মালা দিছে--তাই না? ঃ ওইটা মায়ের কাছে-যদি হারিয়ে যায়।চল তোকে দে্খাব এরপর,দুজনেই বদরের রুম থেকে বের হল, রম

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা, যন্ত্রণা

               " যন্ত্রণা "           রুদ্র ম আল-আমিন নিজেকে  নিজের মতন              বিসর্জন দিয়ে।                        আজি বেচে আছি                 এ -ওর ধার দেনা দিয়ে। কন্ঠনালী ছিদ্র আমার                               রপ্ত করেছি           ঝোড়ো হাওয়া উরতে চলা। আর্যছিলাম পালছেড়েছি              থাকতে দিসনি তোদের সাথে, তাই বলে কি হারিয়ে গেছি                সবার থেকে। বলছি কথা মোদের তরে বলছি নাকো ভুলে যেতে                                   যাচ্ছি তবে যাই। রাখবি মনে,, সকল যাতন রইবে প্রানে কাঁদবি তবে                 দিচ্ছি তোরে বর হাসবো আমি কাঁদবে তর, আপন যত, কার বা আপন কে করিল? বলতে পারিস?         নিখিল ভারত, রইল পরে কার বা তরে।

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা,

" ভোট "      রুদ্র ম আল-আমিন লাঠি বন্দুক ঢাল তলোয়ার ঝনঝনানি বহুত তর বাঝে আমার ভোট কাইড়া নিলে ছাড়মু না যে তবে। গণতন্ত্র ধণতন্ত্র সমাজতন্ত্র বুঝিনারে ভাই এইবার আমি আমার ভোট টা দিবার চাই। দেখমু ব্যাটা বাপের ব্যাটা তুই যে শালা কোন শালা। হারামজাদা আমার টাকায় বাপের বাড়ি মায়রে মাইরা ঝিয়ের বাড়ি, বলিস কথা         "হেয় আমার আপন লাগি" লেন্দু মিয়ার গল্প শুনিঃ,, আমার কথা আমি বলিঃ আইবি শালা বিয়ানবাড়ি চিতায় দিমু প্রেম কাহিনী, আমি এখুন ভাতে মরি ; হায় হায় হায় নিপাতযাক হায় হায় হায় নিপাতযাক। October 17.2018