সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা "পিঞ্জরমুক্ত "

       " পিঞ্জরমুক্ত "      রুদ্র ম আল-আমিন চৈত্ররথের মেলায় দুপায়ে আলতা প'রে, হেটেছিল পথ অনেক তবে। সারথীর বেশে অনেক হেটেছি পথ আমিও তবে। মালয় ছিলাম অনেকটা বছর কেটে যায় , তোমার তরে তাঁরে দেখি নাই, দেখা হয়নি বলে আর আসিবে না এমন কথা কেন বলিলে আমায় এত এত সাধনার পরে। ধাত্রীভূমি পিঞ্জরমুক্ত করি এখন সারা গা হরি নাম জপিছে সবে। ভগমান এরপর আমার আর কিই বা করার আছে? মাটির প্রলেপে নতুনেরা জয়গান করে বিধাতা তুমি ব'লে দাও আমি এ্খুন ঘুমিয়ে যাবো দুচোখের পাতা এক করে। August 29.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা,ঘোড়সওয়ারী

          "ঘোড়সওয়ারী"        রুদ্র ম আল-আমিন বর্ণ বিভাজনে কণঠরোধে মাতোয়ারা ভুবনেশ্বরী রাখিবে মনে, আমি যে বঙ্গেশ্বর কারো বাঁধ মানি না, তবে কোথায় আমি? আমি কখুনো সেজেছি লস্কর দরিয়ায় পালতুলে হাওয়ায় দুলিতে পাড়ি আমি যোদ্ধা আমিই নাবিক। রুখবে আমায়? যত্তসব কাপুরুষের দল। ওরে তোরা আমায় খ্যাপসনে,, আমি কিন্তু  বিজয়কেতন উড়াতেও পাড়ি, কাস্মির থেকে কন্যাকুমারী,, জন্ম দিতেই পথ হেটে ক্লান্ত দিগ্বিদিক ঘোড়সওয়ারী। August 20.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর,, কসমস

      "কসমস"         রুদ্র ম আল-আমিন তুমি তো ইহ্ধাম ছেড়ে গিয়েছো অনেক আগেই চলে, বেহেশতে রহিয়াছ নিঃচয় আমায় ছেড়ে।দেবীর স্মতি, আজো রহিয়াছে মন ভরে; তবে কি আর ফিরিব না তোমার পথে। দেবী সর্গবাস,, আমি যে ভুলিতে পারি না কোনমতে। আঙগিনার ধারে টবের কসমস ফুল এখুনো রয়ে গেছে কয়েক প্রজন্ম ধরে। ধর্ম বিলাপ করেছে তখুন খুব করে মনে কেন মানুষ হলাম? মানমন্দির সে'দিন আশ্রমে আহাজারি করে, ধর্ম সেবার আমায় রোধ করেছিল তবে। দেবীর চরণে সধর্মিণী হয়ে খুব করে কেঁদেছিল, তখুন আমিও ছিলাম তাঁর সাথে। কেন বিসর্জন দিতে পারিবনা তাঁর তরে? 15.08.2018