সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বাংলার স্মতি

                 " বাংলার স্মতি "               রুদ্র মম আল-আমিন খুব করে কাঁদছিলাম,,,, ভাগ্যিস বাবা ছিলো সকালে পান্তা ভাতে যমুনার ইলিশ অনাহারে খই দই শান্ত দীঘির পাড়ে বুড়ো চাঁদ পথ দেখায় ভোরে। ডালিমের ডালে টুনটুনি টুনারে ডাকে লাল ফল পেঁকে খসে খসে পরে ছেলেবেলা্য় দেখেছি বহুবার ভোরে। ভেন্যাগাছের ডালে চড়ুই পাখি দুপুরে গান করে চলে দাদাবাবু নোটায় ভরে এনেছে দানাগুলো তুলে ভোরবেলা দেখেছি পাটায় বেটে নিয়েছে কেশে। কলার গাছে লাল ফিতে বেঁধে বুবুরে দিয়েছে নিকাহ কলার পাতায় নিমন্ত্রণ  সেরেছে সবে বরবাবু মেঠো হানকিত বসে এই সবে স্মতি,, বাংলা মায়ের কোলে নতুন মেধা আজি ঢেকেছে সবি বাংলা আমার তোমার স্মতি রাখেনি মনে। February 28.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা বসন্ত

                   " বসন্ত "             রুদ্র ম আল-আমিন বিনিদ্র রজনী কাটে তোমারে ভালবাসি ব'লে। ভূলেছি পথ  ক'দিন ধরে,, সাইব্রেরিয়া, মালয় ছেড়ে আজি তুমি আঙিগনার দোরে। ঘোর ঘোর রাত, শিমুল, পলাশ,কৃষনোচূড়ার ডালে ডাকিছ যে মোরে বারে বারে ভালবাসি বলে। সোদা মাটি সপথ করিয়া  ফিরি আসিবো না আর আমার জন্মভূমি, ক্ষনকাল পরে ভালবাসি বলে তীর্থযাত্রায় মরিবার তরে আবার ফিরে আসি তোর দোরে। ব্যাঙ্গ বিদ্রুপ উপহাস করে,,, নিগ্ররুপ ধারন করেও  ভালবাসা মুছে দেয় আমার সুমধুর সুরে সুরে। আজি বসন্ত তোমার মনে আমি কি হেরিয়া পথ, ভুলে যাই জনমনে। February 28.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা নেঁকড়ে প্রেম

       " নেঁকড়ে প্রেম "                 রুদ্র ম আল-আমিন পথ হেটে ক্লান্ত আমি,, তখুন চৈতালি খরা বহে,        "রুদ্র দা আমায় সংগে নেবে" জলের তৃষ্ণা তৃষাতুর ঘোরে, টগবগে রক্ত তখুন গিয়াছে নিভে। ক্ষিপ্ত এক নেঁকড়ের প্রেম কিয়ৎদুর সংগে চলে তবু বারেবারে, হঠাৎ জলের ফোয়ারা বয় থেমে থাকা শিরা উপশিরা  সঞ্চালন রয় আমি যে হেরেছি পথ         "তবুও সংগে যাবে " দহণে তখুন বৃষ্টিবয়, মিটিমিটি হেসে কয় "সারা জনমের তরে নেবে মোরে" বিরহিণী যাতনার বিষ দিয়াছে ঢেলে পথিক দাড়ায়ে কহে কূটবেশ ছাড়ো তোর বাপজানে কহিছে আংগিনার দোরে একটা দোচালায় মিলন বাসর রচে। নেঁকড়ের ভীতি প্রেম সহসা উজানে ঠেলে, পথ হেটে চলিছে ক্লান্ত পথে। সশরীর কাঁপছে কেবলই তাঁকে সংগে লয়ে। February 24.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা, "পদধূলি "

                   " পদধূলি "            রুদ্র ম আল-আমিন গল্প ফুরোবার তরে রাত্রিনিবাস,, এখুনো দাড়ায়ে রয়ে চাতকের গহ্বরে। নারীছেড়া তান গাংদাড়ায় লেগে নাট্যমন্দির কেঁদেছে তালকাটা গানে সারেগা ,,,  রেগামা,,,,,  গা,, ধুলিঝড় বয়ে যায় করুনার উপহাস চৈত্ররথে। প্রেরিকা তাহার মাল্যবদল পথভুলো শস্মানে, রাজবাড়ির কাপছে  দনুজা দন্তক নরেবড়ে সকলে তাহার পদধূলি লয়ে আপদধর্ম  করিছে প্রনাম বারেবারে। জোৎস্নারেখা বহিছে তখুন সর্গলোকে হরে হরে রাম রাম কেঁদেছে বুকফাটা আর্তচিৎকারে তবে। মানবেণদ্র, ইন্দ্রাণী যে যার ঘরে রাজশ্রী বলির পীঠে চড়ে্ছে উষার আগে। ধূলোয় লুটিছে প্রাসাদ কদিন পরে আজানের ধ্বনিত রাগ,, মুয়াজ্জিন সহস্র  লোকের ইমামতি করে। February 21.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা,দিগন্তেরেখা

                     " দিগন্তরেখা "                  রুদ্র ম আল-আমিন দিগন্তের ওপারে আকাশ পথ চেয়ে থাকে নির্যাতিতার রাত্রিবাস!! কথা কহিবার তরে ভেসেছে ভালো ঢের অমানিশায়  ঘোরে, একদিন বধু রুপে তাঁরে জগৎ সূধা দিয়েছে ঢেলে মহাপুরুষ পূরাণের কাব্য গিয়াছে ভুলে। রেলের ঘনটা প্রতিরাতেই ডুকরে কাঁদে আত্মা তখুন গতিপথ হেরে দিগন্তরেখা বারেবারে খুজে ফেরে। স্নিগ্ধরুচি  অবেলার ঘরে,,, ভগমান, তাঁরে এখুন সবে কিনামে ডাকে? ধ্যানী, ধ্যাবড়া পরকাল লুকায়ে পরাগ রেণু নিয়াছে আপনার তরে,,  সাধ্য কার বা মেলে, ভুবনেশ্বর থমকে দিতে।। হেনকাল পরে চরনে মুছিয়া ধুলি মিনতি যে বা করে, বৈকুণ্ঠধাম আবগে জরায়ে ধরে তাঁরে। February 20.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা

                      ফাগুন              রুদ্র ম আল-আমিন ফাগুন তোমার প্রেমে,,, মনঃপ্রাণ জেগেছে আছি নব নব প্রেম তোমার তরে ।। গাছেদের নতুন সাখে ভ্রমরেরা এসেছে ফিরে,,, কোকিলের কুহুতান ডাকিছে বারেবারে ।। আম্রমুকুল, ফুলেরা উঠেছে হেঁসে ধরিত্রীর ধারা,,, আজি ফাগুনের কথা বলে।। সর্ষে হলুদ আর  শিমুলের ফুল যে যার রংয়ে,,  সেজেছে ধরা ফাগুনের প্রেমে। February 13.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা,,

                  " বালুকণা "          রুদ্র ম আল-আমিন একটা জঞ্জালকণায়,,,, ক্রীতদাসেরর হাঁসি র'য়ে চলে,,, নিয়তাত্মা কখুনো কাঁদে,,  ব'য়ে যায় সহস্রপদ রঞ্জনরশ্মি আলো। ঢেঢ় কাঁদে, আত্মতুষ্ট ঘন মেঘ ফেলে যায় কিছু জীবাশ্ম ফসিল,, কথা কহিবার ছলে,,  ভালোবাসা স্তন্ধ বালুকণায় ঢলে পরে। কথন করিয়া সূর্যরথ পন্থানুসরণ করিতেছে তাহাদের পরে। আবেগময় নয় হেরিছে পথ ধুলোয় লুটিছে জরাজীর্ণ পত্রবাহ আবেগধর্মী জনে জনে কহে,,, কি হে পথিক পথেই রয়েছ পরে। রত্নাকর জহুরী পরন্তু ঢেলে পিষে সতীস্মাশান জন্ম জলজ ফিরিছে উদ্ভট ভ্রুণের ফসল জন্মান্তর ধরে। February 13.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা,, নিথর

নিথর            রুদ্র ম আল-আমিন ওপারে নীলাকাশ মেঘের ভেলায়, রাত্রিচরী জেগেছে রাত তারাদের মেলায়। যেতে হবে এখুন যে ওপাড়ের ডাক, শালচাদুরে মুরেছে তাঁরে দখিনার ধার। পৌরষবোধ সবই আছে মনে কতকাল রবে আর রব নামে ডেকে? তন্ত্র মন্ত্র সাধনার বেরাজাল পুরাণ কাঁদছে বুকের পাশে, হাঁসিমুখ কাঁদে না, মানব বলেছে যে সকল । পাশের দোরে রয়েছে পরে নিথর গেয়েছে গান কেউ বা মন্ত্র পরে। কেউ বা বলেছে আবার, বাইবেলেই সবি হতে হবে। সরুপথ উঠোনের বায়,,, বিভোবরী তখুনো দেখিছে প্রাণ রয়। জবানি আছে কথা কহিবার পারো আপনা আসিয়া ফের ত্রুটি নাহি কর। ওপারের ডাক ফিরিবার নহে স্মাশানেই নিয়ে চল,,, পূন্য সাদ্ধি রত্নাদি লুটায়ে মেলে, সাজায়ে চিতা কফিন দুধারেই টানি মহারাজ্যে হট্র কট্ররেরা আসিল তখুন, লাগাও অগ্নিরথ লুটায়ে দেবো দুলায়। February 10.2018

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা i love you

             " I LOVE YOU "          রুদ্র ম আল-আমিন                    একটা কীটের গন্ধ  পাই                    এই নেশাতেই ভুদ হয়ে তাই,,                    বলছি যখন I love you                    বলছি তখুন I hate you, তর্ক শেষে,,বাক্য লাভ হাঁসতে তোবু মানা,,, যার ঘরে যাই তাঁর  কথা বা নেইকো কেন,,?                  যৌনদাসী কপোল পোড়া,,,                  ডাকছে কেন সকাল বেলা                  বলছে কেবল I love you,,,,                  পথ টা মোরা I hate you. ঘরে আছে অস্পরা,,, কার কাছে যায় সন্ধা বেলা, ঠাকুর ডাকে,রয় না ঘরে,, মাসির কোলে রয় যে ছেলে, বলছে কতক, যৌবনেতে ফসল ফলে একটু গেলেই,, I hate you.                    পুস্প মালা গলায় রাখি                    ভ্রুণ ছেড়েছে ভ্রমরপাখি,,,,,                    নিত্য তাঁরে পূজোর ঢালায়,                    রাখছি কেবল বগল চাপায়                    বলছি তাঁরে অস্পরা যে,               .    বলছি আবার I love you. February 05.2018