সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

কবিতা,,বন্ধু আমিও

               বন্ধু আমিও
        রুদ্র ম আল-আমিন

বন্ধু!
তোমার এত ভয় কোথায়,,,
এই পবন দিয়াছে সাক্ষ্যপ্রমাণ,
কস্মিনকালেও ভুলিব না তোনায়
ভালবাসিব হাজারো জনম জনমের তরে
কোন পথে যাবো বন্ধু?

বব্ধু!
তুমি কি ভুলিতেপারো?
বিব্রত হতে পারো  কখুনো বা
আবেগ খামচে ধরেছে তোমায় যেতে হবে
বহুদুর,কোন পথে যাবে,
বব্ধু! তোমার কি যাবার পথ আছে?

বন্ধু!
কতকাল ভালবাসবে আমায়,
না হয় সহস্র বছর আরো অধিক,,,,,
তুমি আসবে না আমিও
কেনই বা এই মনের আদানপ্রদান
বন্ধু! তুমি কি ভুলিছ আমায়?

বন্ধু!
কতবার বলিব ভালবাসি, ভালিবাসি,
ভালবাসি,তুমিও,,,
অথচ দেখ,জীবন যৌবনের মাঝে কে যেন
দাড়ায়ে হাসে অবিরত,কথা বলে
বন্ধু কেন এমন হয় প্রতিক্ষণ।

বন্ধু!
আমি   তো তোমায় দেখিনি তুমিও
কেন দেখা হয় না? হতে পারে না
চিরকাল, কতকাল পরে দেখেছি তোমায়
মিলন বাসর রচে,,,
বন্ধু তুমি কি ধরিত্রী গৃহে র'বে।

বব্ধু!
এখানে  ততস্থান  নেই,,,
কোথায় যাবে এতকাল পরে
আমি যে পৌরষকাল ধরে অপেক্ষায়
এখানে,না-না-না!ওরা যে আমায়,,
বব্ধু ফিরে যাবে আবার, আবার,,,,।

বন্ধু!
যদি হারিয়ে যাও তখুন আমিও
April 10.2018

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

রমাদি ১০

স্কুলে নিয়মিত এই পোশাকই পরে।বিপিন রীতিনীতিও সব শিখিয়ে দিল।বিপিনের বোন রমাও পাঠ্যে হিন্দুধর্ম শিক্ষা-র যেকোন বিষয় না বুঝলে, তা আলোচনার মাধ্যমে সহযোগীতা করতে থাকে আজকাল বদর, বিপিনের কাজ কর্মেও সহযোগীতা করে। রমার মা,বদরের এই আচার ব্যাবহারে নিজেও গর্বিত। শুরু থেকেই বিপিনের মাকে, বদর মা বলেই ডাকে।গোঁরা সমাজের লোকগুলোও তার আচার ব্যাবহারে সব কিছু ভুলে যায়।অল্পদিনেই স্কুলেও শিক্ষক থেকে শুরু করে সবার প্রিয় পাত্রে পরিনত হলএই ছেলেটি।প্রতিদিন বিকেলে বদর এখন স্কুল মাঠে ফুটবল খেলে হিন্দু ছেলেদের সাথে। রমার বান্ধবী বিথী প্রায় প্রতিদিনই দুই একবার রমাদের বাড়িতে আসে। আজও বদর এই সময় মাঠে ফটবল খেলিতেছে, এই ফাঁকে বিথী বদরের রুমে যায়, গিয়েই রমাকে বলে ঃএই রমা আমি বদরদার ঘরে রমা তখন ওদের বড় ঘরখানাতে ছিল, একদৌড়ে এসেই দেখে বদরের রুমে বিথী শুয়ে আছে ঃ বিথী তুই বদর দার বিছানায়! ঃ বদর নাই তাই ঃ দাদা দেখলে বকবে ঃ দাদাও নাই হি-হি-হি—হি অনেকক্ষন হাসাহাসি করে দুজনে।এক পর্যায় বিথী বলল, ঃবদরের বাবা,তোকে অনেক ভারি একটা মালা দিছে--তাই না? ঃ ওইটা মায়ের কাছে-যদি হারিয়ে যায়।চল তোকে দে্খাব এরপর,দুজনেই বদরের রুম থেকে বের হল, রম

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা, যন্ত্রণা

               " যন্ত্রণা "           রুদ্র ম আল-আমিন নিজেকে  নিজের মতন              বিসর্জন দিয়ে।                        আজি বেচে আছি                 এ -ওর ধার দেনা দিয়ে। কন্ঠনালী ছিদ্র আমার                               রপ্ত করেছি           ঝোড়ো হাওয়া উরতে চলা। আর্যছিলাম পালছেড়েছি              থাকতে দিসনি তোদের সাথে, তাই বলে কি হারিয়ে গেছি                সবার থেকে। বলছি কথা মোদের তরে বলছি নাকো ভুলে যেতে                                   যাচ্ছি তবে যাই। রাখবি মনে,, সকল যাতন রইবে প্রানে কাঁদবি তবে                 দিচ্ছি তোরে বর হাসবো আমি কাঁদবে তর, আপন যত, কার বা আপন কে করিল? বলতে পারিস?         নিখিল ভারত, রইল পরে কার বা তরে।

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা,

" ভোট "      রুদ্র ম আল-আমিন লাঠি বন্দুক ঢাল তলোয়ার ঝনঝনানি বহুত তর বাঝে আমার ভোট কাইড়া নিলে ছাড়মু না যে তবে। গণতন্ত্র ধণতন্ত্র সমাজতন্ত্র বুঝিনারে ভাই এইবার আমি আমার ভোট টা দিবার চাই। দেখমু ব্যাটা বাপের ব্যাটা তুই যে শালা কোন শালা। হারামজাদা আমার টাকায় বাপের বাড়ি মায়রে মাইরা ঝিয়ের বাড়ি, বলিস কথা         "হেয় আমার আপন লাগি" লেন্দু মিয়ার গল্প শুনিঃ,, আমার কথা আমি বলিঃ আইবি শালা বিয়ানবাড়ি চিতায় দিমু প্রেম কাহিনী, আমি এখুন ভাতে মরি ; হায় হায় হায় নিপাতযাক হায় হায় হায় নিপাতযাক। October 17.2018