সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা, মাতাল

  " মাতাল "
      রুদ্র ম আল-আমিন

যদি আজি শিক্ষিত না হয়ে
মূর্খ হতাম,,,
তবে প্রতিরাতে মদ খেয়ে মাতলামি করিয়া যেতাম।
রাত্রী হলেই
হয়তো বুদ হয়ে থাকিতাম তোদের মাঝে।
গায়ের গায়ের কাপড় আলগা করিয়া
হয়তো পড়িয়া থাকিতাম বেশ্যাখানার পাশে।
সকাল হলে না জানি
কতলোকে নাক ছিটকাতো আমায় দেখে।
বউয়ের ঝগড়া মিটে যেত
যখন শুনিত তোমার নাগর পড়িয়া রহিয়াছে সরাইখানার পাশে।
মায়েবাপে হয়তো এরুপ দেখিয়া
কথা কহিবার  চাহিত এক বা দুদিন পরে
হয়তো কিছু বলিতেই
তেড়ে উঠিতাম তাহাদের দিকে।
কারন, ইহাতেই আমার যে বেশ শান্তি মেলে।
পাড়ার লোকেরা জড়ো হয়ে
হয়তো বা যখন হইতো বাদী দলে দলে
সকালেই তাহার বিচার করিত মাতবরে তবে।
নিরুপায় হ'য়ে হয়তো বলিতামঃ
নেশার ঘোরে তখুন বুঝিনাই আমি।
উঠোনভরি দুকান মলে দিতো এর চেয়ে আর কি-বা করিবে সকলই।
হয়তো দুদিনও থাকিতো না মনে
এর পর ঘর দোর দিত যদি মূর্খ হইতাম তবে।
এখুনো রাত্রী হয় সরাইখানায় যাই ও বটে
লোকে ভাবে
বাসীপচা মদ গিলে ফিরিতেছে সেই ছেলেটাই বটে।
কিসের শিক্ষিত হলাম ভবে,
কেন পারি না মাতালের মতন বকা দিতে?
তবে কি আমি শিক্ষিত নই?
November 29.2018






মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

রমাদি ১০

স্কুলে নিয়মিত এই পোশাকই পরে।বিপিন রীতিনীতিও সব শিখিয়ে দিল।বিপিনের বোন রমাও পাঠ্যে হিন্দুধর্ম শিক্ষা-র যেকোন বিষয় না বুঝলে, তা আলোচনার মাধ্যমে সহযোগীতা করতে থাকে আজকাল বদর, বিপিনের কাজ কর্মেও সহযোগীতা করে। রমার মা,বদরের এই আচার ব্যাবহারে নিজেও গর্বিত। শুরু থেকেই বিপিনের মাকে, বদর মা বলেই ডাকে।গোঁরা সমাজের লোকগুলোও তার আচার ব্যাবহারে সব কিছু ভুলে যায়।অল্পদিনেই স্কুলেও শিক্ষক থেকে শুরু করে সবার প্রিয় পাত্রে পরিনত হলএই ছেলেটি।প্রতিদিন বিকেলে বদর এখন স্কুল মাঠে ফুটবল খেলে হিন্দু ছেলেদের সাথে। রমার বান্ধবী বিথী প্রায় প্রতিদিনই দুই একবার রমাদের বাড়িতে আসে। আজও বদর এই সময় মাঠে ফটবল খেলিতেছে, এই ফাঁকে বিথী বদরের রুমে যায়, গিয়েই রমাকে বলে ঃএই রমা আমি বদরদার ঘরে রমা তখন ওদের বড় ঘরখানাতে ছিল, একদৌড়ে এসেই দেখে বদরের রুমে বিথী শুয়ে আছে ঃ বিথী তুই বদর দার বিছানায়! ঃ বদর নাই তাই ঃ দাদা দেখলে বকবে ঃ দাদাও নাই হি-হি-হি—হি অনেকক্ষন হাসাহাসি করে দুজনে।এক পর্যায় বিথী বলল, ঃবদরের বাবা,তোকে অনেক ভারি একটা মালা দিছে--তাই না? ঃ ওইটা মায়ের কাছে-যদি হারিয়ে যায়।চল তোকে দে্খাব এরপর,দুজনেই বদরের রুম থেকে বের হল, রম

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা, যন্ত্রণা

               " যন্ত্রণা "           রুদ্র ম আল-আমিন নিজেকে  নিজের মতন              বিসর্জন দিয়ে।                        আজি বেচে আছি                 এ -ওর ধার দেনা দিয়ে। কন্ঠনালী ছিদ্র আমার                               রপ্ত করেছি           ঝোড়ো হাওয়া উরতে চলা। আর্যছিলাম পালছেড়েছি              থাকতে দিসনি তোদের সাথে, তাই বলে কি হারিয়ে গেছি                সবার থেকে। বলছি কথা মোদের তরে বলছি নাকো ভুলে যেতে                                   যাচ্ছি তবে যাই। রাখবি মনে,, সকল যাতন রইবে প্রানে কাঁদবি তবে                 দিচ্ছি তোরে বর হাসবো আমি কাঁদবে তর, আপন যত, কার বা আপন কে করিল? বলতে পারিস?         নিখিল ভারত, রইল পরে কার বা তরে।

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা,

" ভোট "      রুদ্র ম আল-আমিন লাঠি বন্দুক ঢাল তলোয়ার ঝনঝনানি বহুত তর বাঝে আমার ভোট কাইড়া নিলে ছাড়মু না যে তবে। গণতন্ত্র ধণতন্ত্র সমাজতন্ত্র বুঝিনারে ভাই এইবার আমি আমার ভোট টা দিবার চাই। দেখমু ব্যাটা বাপের ব্যাটা তুই যে শালা কোন শালা। হারামজাদা আমার টাকায় বাপের বাড়ি মায়রে মাইরা ঝিয়ের বাড়ি, বলিস কথা         "হেয় আমার আপন লাগি" লেন্দু মিয়ার গল্প শুনিঃ,, আমার কথা আমি বলিঃ আইবি শালা বিয়ানবাড়ি চিতায় দিমু প্রেম কাহিনী, আমি এখুন ভাতে মরি ; হায় হায় হায় নিপাতযাক হায় হায় হায় নিপাতযাক। October 17.2018