সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা মন্দোদরী

          মন্দোদরী”

    ,,,,রুদ্র ম আল-আমিন

আজি পার্বতী নাই ঘরে ,,,

মন্দোদরী-র গায়ে বিষ দিলো ঢেলে,

ফিরিয়া দেখিল সে,

সারা গা কালি লেগে গেছে।

বিষবানে তখন,,,,

বারো বছর কাটিল যখন

ফিরিলো আবার!

মধুরা এখুন রাবনের পত্নীরূপে।

রক্ত পিপাসু করিয়া পান,,

জন্ম নিলো নতুন ধন,

জনকের ঘরের আশির্বাদ

রাম কে করিলো সমার্পন।

পূরাণে কহে,,

কাম চরিতার্থ পুণ্য করিবার ছলে,

ধরিয়া আনিল জায়া কে তাহার ঘরে।

বাদসাধিল আকুতি করিলো,,,,

মন্দোদরী প্রেম ছিল প্রাণে,

বানরেরা তাই ভুল করে বসে,

কে আসল কে নকল,,

ধরিত্রী গৃহে অবশেষে চিনিতে পারে।

যুদ্ধ হইলো যবনিকাপাত,,,

রাবন হইলো বধ,

মধুরা বিভীষন,,,,

হইলো একে অপরের আলিঙগন।

January 16.2018

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

রমাদি ১০

স্কুলে নিয়মিত এই পোশাকই পরে।বিপিন রীতিনীতিও সব শিখিয়ে দিল।বিপিনের বোন রমাও পাঠ্যে হিন্দুধর্ম শিক্ষা-র যেকোন বিষয় না বুঝলে, তা আলোচনার মাধ্যমে সহযোগীতা করতে থাকে আজকাল বদর, বিপিনের কাজ কর্মেও সহযোগীতা করে। রমার মা,বদরের এই আচার ব্যাবহারে নিজেও গর্বিত। শুরু থেকেই বিপিনের মাকে, বদর মা বলেই ডাকে।গোঁরা সমাজের লোকগুলোও তার আচার ব্যাবহারে সব কিছু ভুলে যায়।অল্পদিনেই স্কুলেও শিক্ষক থেকে শুরু করে সবার প্রিয় পাত্রে পরিনত হলএই ছেলেটি।প্রতিদিন বিকেলে বদর এখন স্কুল মাঠে ফুটবল খেলে হিন্দু ছেলেদের সাথে। রমার বান্ধবী বিথী প্রায় প্রতিদিনই দুই একবার রমাদের বাড়িতে আসে। আজও বদর এই সময় মাঠে ফটবল খেলিতেছে, এই ফাঁকে বিথী বদরের রুমে যায়, গিয়েই রমাকে বলে ঃএই রমা আমি বদরদার ঘরে রমা তখন ওদের বড় ঘরখানাতে ছিল, একদৌড়ে এসেই দেখে বদরের রুমে বিথী শুয়ে আছে ঃ বিথী তুই বদর দার বিছানায়! ঃ বদর নাই তাই ঃ দাদা দেখলে বকবে ঃ দাদাও নাই হি-হি-হি—হি অনেকক্ষন হাসাহাসি করে দুজনে।এক পর্যায় বিথী বলল, ঃবদরের বাবা,তোকে অনেক ভারি একটা মালা দিছে--তাই না? ঃ ওইটা মায়ের কাছে-যদি হারিয়ে যায়।চল তোকে দে্খাব এরপর,দুজনেই বদরের রুম থেকে বের হল, রম

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা, যন্ত্রণা

               " যন্ত্রণা "           রুদ্র ম আল-আমিন নিজেকে  নিজের মতন              বিসর্জন দিয়ে।                        আজি বেচে আছি                 এ -ওর ধার দেনা দিয়ে। কন্ঠনালী ছিদ্র আমার                               রপ্ত করেছি           ঝোড়ো হাওয়া উরতে চলা। আর্যছিলাম পালছেড়েছি              থাকতে দিসনি তোদের সাথে, তাই বলে কি হারিয়ে গেছি                সবার থেকে। বলছি কথা মোদের তরে বলছি নাকো ভুলে যেতে                                   যাচ্ছি তবে যাই। রাখবি মনে,, সকল যাতন রইবে প্রানে কাঁদবি তবে                 দিচ্ছি তোরে বর হাসবো আমি কাঁদবে তর, আপন যত, কার বা আপন কে করিল? বলতে পারিস?         নিখিল ভারত, রইল পরে কার বা তরে।

রুদ্র ম আল-আমিন এর কবিতা, তুমি কোথায়

published by,,www.kagoj24bd.com ” তুমি কোথায় ”       রুদ্র ম আল-আমিন প্রিয়! তুমি কোথায় আমাকে ছেড়ে,,,,,,, হঠাৎ মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, কে করিলো এমন ঘাড়েগর্দানে চেপে বসেছে কে, কেন? বাকশক্তি ধেমে যায় মুহুর্তেই ব্যাথায় কাতর সহধর্মিণী আম্বুলেন্স,, আম্বুলেন্স চিৎকার শোরগোল মরতে দাও, ওকে মরতে দাও তিনি কে? একটা জঞ্জালকণা ফুরিয়ে যাক। মায়ের চোখে জল,,,,, পথভ্রষ্ট, একজন পথভ্রষ্ট মানুষ, তাঁর তরে কেন, কেন কাঁদো? শিশিরকণা শুকিয়ে যায় হৃদয়ে রক্তজল শুষে নিক সারা পৃথিবীর চোখের জল। চেনা মানুষ অচেনাজীবন, কেনই বা এমন হয়। বন্ধু, তুমি কি দেখিবে আমায়? আজও বেচে গেল কতকাল আর বাঁচিব বা,হয়তো বা এই শেষ। একদিন, হঠাৎ আবার একদিন, তোমার বুকেই,,,,, মাথা নোয়ায়ে ঘুমিয়ে যাব তোমায় ছেড়ে। বন্ধু তুমি কি আসিবে আমার কাছে। April 05.2018